- প্রকাশিত : ২০২১-০১-১০
- ৯০৯ বার পঠিত
-
নিজস্ব প্রতিবেদক
কক্সবাজারের পেকুয়ায় পারভিন আক্তার (৩৫) নামের এক গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে। রোববার ভোর ৪টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। শনিবার রাতে তাকে মুমূর্ষ অবস্থায় উদ্ধার করে পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে স্থানীয়রা।
নিহত পারভিন আক্তার উপজেলার উজানটিয়া ইউনিয়নের গুদারপাড়া এলাকার কায়েস উদ্দিনের স্ত্রী।
জানা গেছে, ২০০৯ সালে চকরিয়া উপজেলার খুটাখালী ইউনিয়নের তানজুক কাটা এলাকার কবির আহমদের মেয়ে পারভিন আক্তারের সাথে উজানটিয়া ইউনিয়নের পেকুয়া উপজেলার গুদারপাড়া এলাকার জয়নাল আবেদীনের ছেলে কায়েস উদ্দিনের বিয়ে হয়। দাম্পত্য জীবনে তাদের দুইটি কন্যা সন্তান রয়েছে।
পারভিন আক্তারের বাবা কবির আহমদ, বড় ভাই তৌহিদুল ইসলাম জানান, কায়েস উদ্দিন একজন জুয়াডি ও নেশাখোর। জুয়া খেলা নিয়ে প্রায়ই স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া লেগে থাকত। এছাড়া কায়েস প্রায়ই যৌতুকের জন্য মারধর করত পরভিনকে। এরই জের ধরে শনিবার রাতে পারভিনের স্বামী কায়েস, ভাসুর আনোয়ার হোসেন ও শ্বাশুড়ি মাহফুজা বেগম মিলে তাকে পেটায়। তাদের অভিযোগ, পিপাসায় ছটফট করলেও পারভিনকে পানি দেননি তারা।
নিহতের স্বজনরা আরো জানায়, এর আগেও পারভিনের স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজন কয়েকদফা নির্যাতন পারভিনের ওপর । কুপিয়ে মারাত্বক জখম করেছেও কয়েকবার। ঘটনার দিন একজন স্থানীয় ব্যক্তি পারভিনের ওপর নির্যাতনের কথা মুঠোফোনে তাদেরকে জানায়।
কায়েসের সৎভাই মফিজ উদ্দিন জানান, কায়েস মাদক ও জুয়ায় আসক্ত। প্রায়ই সে পারভিনকে মারধর করত।
এদিকে গৃহবধূর মৃত্যুর ঘটনার পরপরই তার স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজন বাড়ি থেকে পালিয়ে গেছে।
পেকুয়া থানার ওসি (তদন্ত) কানন সরকার জানায়, শুনেছি ওই নারী বিষপানে আত্মহত্যা করেছেন। মরদেহ হাসপাতালে রয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে।
নিহত পারভিন আক্তার উপজেলার উজানটিয়া ইউনিয়নের গুদারপাড়া এলাকার কায়েস উদ্দিনের স্ত্রী।
জানা গেছে, ২০০৯ সালে চকরিয়া উপজেলার খুটাখালী ইউনিয়নের তানজুক কাটা এলাকার কবির আহমদের মেয়ে পারভিন আক্তারের সাথে উজানটিয়া ইউনিয়নের পেকুয়া উপজেলার গুদারপাড়া এলাকার জয়নাল আবেদীনের ছেলে কায়েস উদ্দিনের বিয়ে হয়। দাম্পত্য জীবনে তাদের দুইটি কন্যা সন্তান রয়েছে।
পারভিন আক্তারের বাবা কবির আহমদ, বড় ভাই তৌহিদুল ইসলাম জানান, কায়েস উদ্দিন একজন জুয়াডি ও নেশাখোর। জুয়া খেলা নিয়ে প্রায়ই স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া লেগে থাকত। এছাড়া কায়েস প্রায়ই যৌতুকের জন্য মারধর করত পরভিনকে। এরই জের ধরে শনিবার রাতে পারভিনের স্বামী কায়েস, ভাসুর আনোয়ার হোসেন ও শ্বাশুড়ি মাহফুজা বেগম মিলে তাকে পেটায়। তাদের অভিযোগ, পিপাসায় ছটফট করলেও পারভিনকে পানি দেননি তারা।
নিহতের স্বজনরা আরো জানায়, এর আগেও পারভিনের স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজন কয়েকদফা নির্যাতন পারভিনের ওপর । কুপিয়ে মারাত্বক জখম করেছেও কয়েকবার। ঘটনার দিন একজন স্থানীয় ব্যক্তি পারভিনের ওপর নির্যাতনের কথা মুঠোফোনে তাদেরকে জানায়।
কায়েসের সৎভাই মফিজ উদ্দিন জানান, কায়েস মাদক ও জুয়ায় আসক্ত। প্রায়ই সে পারভিনকে মারধর করত।
এদিকে গৃহবধূর মৃত্যুর ঘটনার পরপরই তার স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজন বাড়ি থেকে পালিয়ে গেছে।
পেকুয়া থানার ওসি (তদন্ত) কানন সরকার জানায়, শুনেছি ওই নারী বিষপানে আত্মহত্যা করেছেন। মরদেহ হাসপাতালে রয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে।
